Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped
\r\n\r\n

\r\n\t
\r\n<\/p>\r\n","slug":"\u0997\u09cd\u09b0\u09be\u09ae-\u0986\u09a6\u09be\u09b2\u09a4-\u098f\u09b0-\u0986\u09a6\u09cd\u09af\u09cb\u09aa\u09be\u09a8\u09cd\u09a4-1","publish_date":null,"archive_date":null,"publish":1,"is_right_side_bar":1,"site_id":22992,"created_at":"2023-05-03 06:43:34","updated_at":"2023-08-22 04:09:59","deleted_at":null,"created_by":null,"updated_by":null,"deleted_by":null,"attachments":[],"image":null},"config":{"columns":[{"name":"title","displayName":"label.column.title","type":"text"},{"name":"body","displayName":"label.column.body","type":"html_text"},{"name":"attachments","displayName":"label.column.attachment","type":"file"},{"name":"image","displayName":"label.column.image","type":"image"}]},"content_type":{"id":16,"name":"\u09aa\u09be\u09a4\u09be","code":"Page","is_common":0,"icon":"icon-pencil-square-o","table_name":"Np\\Contents\\Models\\Page","status":1,"config":"{\r\n \"details\": {\r\n \"columns\": [\r\n {\r\n \"name\": \"title\",\r\n \"displayName\": \"label.column.title\",\r\n \"type\": \"text\"\r\n },\r\n {\r\n \"name\": \"body\",\r\n \"displayName\": \"label.column.body\",\r\n \"type\": \"html_text\"\r\n },\r\n {\r\n \"name\": \"attachments\",\r\n \"displayName\": \"label.column.attachment\",\r\n \"type\": \"file\"\r\n },\r\n {\r\n \"name\": \"image\",\r\n \"displayName\": \"label.column.image\",\r\n \"type\": \"image\"\r\n }\r\n ]\r\n }\r\n}","created_at":"2019-09-02 06:23:10","updated_at":"2021-08-06 04:55:07","deleted_at":null,"created_by":null,"updated_by":null,"deleted_by":null,"settings":[[]],"frequency":30},"title":""} -->

গ্রাম আদালত এর আদ্যোপান্ত

গ্রাম আদালত এর আদ্যোপান্ত

বিচার ব্যবস্থায় দেশের দরিদ্র মানুষের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত ও সহজ করতেই গঠন করা হয়েছে গ্রাম আদালত। গ্রামের দরিদ্র মানুষ যাতে সহজে ও নামমাত্র খরচে তাদের এই অধিকার রক্ষা বা প্রতিষ্ঠা করতে পারে, সেজন্যেই গ্রাম আদালত প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এ আদালতে গ্রামের ছোটখাটো বিরোধ বড় আকার ধারণ করার আগেই সহজে নিষ্পত্তি করা সম্ভব। গ্রামীন জনপদে ন্যায়বিচারের ভিত শক্তিশালী করতে ২০০৬ সালে এক অধ্যাদেশের মাধ্যমে গ্রাম আদালত প্রতিষ্ঠা করে বাংলাদেশ সরকার । ইউনিয়ন পর্যায়ের এই আদালত জজ আদালতে মামলার চাপ কমিয়ে গোটা বিচার ব্যবস্থায় গতিশীলতা এনেছে । তবে সাধারণ মানুষ ও তাদেরই নির্বাচিত প্রতিনিধি দ্বারা গ্রাম আদালত পরিচালিত হওয়ায় বা জনপ্রতিনিধিদের আচরণগত ত্রুটির কারণে এই আদালত অনেক সময় ভাবমূর্তি রক্ষা করতে ব্যর্থ হয় । কিন্তু আইনগত দিক থেকে গ্রাম আদালত একটি পূর্ণাঙ্গ আদালত।



গ্রাম আদালতের জরিমানা

১৯৭৬ সালের গ্রাম আদালত আইন অনুযায়ী, সুনির্দিষ্ট ক্ষেত্রে এটি ফৌজদারি ও দেওয়ানি দু’ধারাতেই বিচার করার কর্তৃত্ব রাখে।এক্ষেত্রে জরিমানা বা ক্ষতিপূরণের মূল্যমান ৫ হাজার টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছিল। ২০০৬ সালের মে মাসে ১৯ নং আইনের অধীনে ১৯৭৬ সালের গ্রাম আদালত অধ্যাদেশের সংশোধন হয়ে যে আইনটি প্রণীত হয়, সেটি কম-বেশি আগের আইনটির মতোই।তবে এখানে প্রধান পরিবর্তনটি এসেছে মামলার ক্ষতিপুরনের আর্থিক সীমায়, যা ৫ হাজার টাকা থেকে ২৫ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়। ১৯৭৬ এবং ২০০৬ উভয় আইনেই এর গঠন, পরিচালনা, মামলা যাচাই-বাছাই, ডিক্রি জারি এবং কার্যবিবরণীর নথি সংরক্ষণের কাজগুলোকে ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।



যে সকল অভিযোগের বিচার গ্রাম আদালতে হয় না

ক) ফৌজদারি মামলার ক্ষেত্রে

  • অভিযুক্ত ব্যক্তি যদি পূর্বে অন্য কোন আদালত কর্তৃক কোন আদালত গ্রাহ্য অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে থাকে।

খ) দেওয়ানি মামলার ক্ষেত্রে

  • যখন কোন অপ্রাপ্ত বয়স্কের স্বার্থ জড়িত থাকে;
  • বিবাদের পক্ষগণের মধ্যে বিদ্যমান কলহের ব্যাপারে কোন সালিশের ব্যবস্থা (সালিশি চুক্তি) করা হয়ে থাকলে;
  • মামলায় সরকার বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বা কার্যরত কোন সরকারি কর্মচারি হয়ে থাকলে;
  • কোন অপ্রকৃতিস্থ ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রাম আদালতে কোন মামলা দায়ের করা যাবে না।